Rantideb's Random Rants

ভাটের প্রলাপ

হিজিবিজি কথন

মানুষের নিত্যনৈমিত্তিক খাটে স্বপ্ন দেখার আলাদা কোনো বিছানা-বালিশ নেই। অবিকল স্বপ্নের মতো নারীও শুয়ে নেই কোনো খাটে।
image

আমার ক্ষমা প্রার্থনা

সংগ্রহীতএড়িয়ে যেতে অনুরোধ

আমার মাঝে মাঝে মরে যেতে ইচ্ছে করে।খুব নিঃশব্দে, কাউকে না জানিয়ে, অথবা কারও জন্যে কোনও ভাবে বিরক্তির তৈরি না করে। আমার চলে যেতে ইচ্ছে করে, যেন আমার জন্মই হয় নি অথবা আমার কোন অস্তিত্বই ছিল না।...

সম্পূর্ণ পড়ুন →
image

নিঃসঙ্গ প্রেমিক

মিথোলজিমনোনিবেশ কাম্য

দ্রৌপদী চোখ মেললেন সেই চিরচেনা স্বরে । বড় কষ্টে ম্লান হাসিতে ভরে গেলো তাঁর মুখ সঘন ব্রীড়ায় । -ভীম, তুমি ? যুধিষ্ঠির, অর্জুন, নকুল, সহদেব সবাই এগিয়ে গেছে, শুধু তুমি কেন দাঁড়ালে আমার জন্যে ? আমি তো তাদেরও স্ত্রী, তাদের সন্তানদেরও জননী ! তবু শুধু তুমি একা কেন ?পরম মমতায় বৃকোদর নিজের হাতের উপাধানে তুলে নিলেন দ্রৌপদীর মাথা ।- কথা বোলোনা, কৃষ্ণা, তোমার কষ্ট হবে ।যাজ্ঞসেনী ভাবেন, অর্জুন তো তাকে জয় করে নিয়ে এসেছিল । কিন্তু ভীম কেন বারবার প্রতিবার তাঁর কষ্টে, অপমানে, তুচ্ছ আবেদনে, সুখে, প্রসন্নতায় তাঁর পাশে থেকেছে ? ...

সম্পূর্ণ পড়ুন→
image

সুযোধন

মিথোলজিমনোনিবেশ কাম্য

মহাভারতের গল্প। হাজার বছর ধরে চলে আসছে। কোটি কোটি মানুষ গল্পটা জানেন। গল্পটা যদি অন্যভাবে লেখা হত! মানে মহারাজ শান্তনুর সাথে বিয়ে না হয়ে গাঙ্গেয় দেবব্রতের হত! যদি দ্রৌপদীর পাঁচ ভাইয়ের সাথে বিয়ে না হয়ে শুধু অর্জুনের সাথেই হত! কিংবা অস্ত্র প্রতিযোগিতার সময় কর্ণের আসল পিতা এসে কর্ণের পিতৃপরিচয় দিতেন এবং কর্ণ পাণ্ডবদের সাথে যোগ দিত! অথবা অর্জুনকে কেন্দ্র করে দ্রৌপদী, সুভদ্রা, মণিপুর রাজকন্যা চিত্রাঙ্গদা আর উলুপীর একটা চতুষ্কোণ প্রেমের গল্প হত কিংবা পাঞ্চালীকে নিয়ে দুর্যোধন, ভীম ও অর্জুনের ত্রিকোণ লড়াই হত। কুরুক্ষেত্র যুদ্ধের সাজসজ্জা হয়েও যদি দেবব্রত ও কৃষ্ণের মধ্যস্থতায় শেষ পর্যন্ত যুদ্ধটা এড়ানো যেতো। এ রকম হাজার সম্ভাবনা ছিল। এ সব হলে গল্পটা কি রকম হত?

সম্পূর্ণ পড়ুন→
image

এপিকটেটাসের ডিসকোর্স: বন্ধুত্ব প্রসঙ্গে

অনুবাদcherchez la masculin

কোন জীবন্ত আত্মা এতটা ভয়ঙ্কর রূপ কখনই ধারণ করতে পারে না যতটা পারে তার নিজ প্রয়োজনে। এর পথ ধরেই ঘৃণিত, পরিত্যাজ্য, অভিশপ্ত হচ্ছে পরিবার-পরিজন। নিজের প্রয়োজনের কাছে অন্ধত্ব যেন প্রকৃতিগত। নিজের প্রয়োজনের সামনে তুচ্ছ হয়ে উঠছে পিতা-ভাই, স্ত্রী-সন্তান, দেশ, এমন কি স্রষ্টাও। দেবতা যখন প্রয়োজনের পথে বাধা হয়েছে আমরা তাদেরও অপবাদ দিতে কুণ্ঠাবোধ করিনি। আমরা তাদের সম্মান ধূলোয় লোপাটের চেষ্টা করেছি, তাদের মন্দির পুড়িয়ে দিয়েছি।

সম্পূর্ণ পড়ুন→