
ছিঁড়ে ফেলুন অন্তর্বাস
তার মাঝে আঁকুন মানচিত্র, প্রেমের।
নাহয় হবেন সবচেয়ে শুদ্ধ মানব!
নাহয় সে হবে বেশ্যা!
হাঁটুন এক সন্ধ্যা, কষ্টের।
হাত ধরুন, আঙুলের ফাকে আঙুল
নাহয় হবেন ব্রাহ্মন আপনি,
সে হবে কুলটা।
শূচিবাই নাহয় থাকলো হাতে, পায়ে, শরীরে
ঠোট ছুঁইয়ে দিন একবার পাঁজরে।
হতে পারেন সবজান্তা,
সে নাহয় মূর্খই রইলো!
যখন ছুঁইয়ে থাকবেন ক্লিভেজ,তার শ্বাস দেখুন
আবেগ আর প্রেম ও না দেখার কিছু নেই!
চোখ বুজে যখন যে জড়িয়ে ধরে,
নাহয় হবেন মনভোলা, নাহয় থাকবে শ্বাসকষ্ট,
তার গায়ের গন্ধ টা একবার নিয়ে দেখুন, দেখুন কি অপেক্ষায় দিন গোনার ঘাম সেগুলো!
পরিচিত হতেই পারেন প্রথমেই শাড়ি খুলে যেহেতু সে বেশ্যা, এবং তার লজ্জা নেই।
তবে তার চোখে জল আপনার কারণেই যখন গড়েছে, তখন সে শুদ্ধ প্রেমিকাই থাকে, বিশ্বাস করুন!
নাহয় খদ্দের তার আসে-যায়,
নাহয় সে মাঝরাত্তিরে অন্যের কাম মেটায়
সত্যি বলছি বিশ্বাস করুন, সে শুধু আপনার বুকেই জ্বলতে থাকা স্বর্গ পায়।

তোমার অনেককিছু ভুল ছিল─
অল্পেই চোখে জল, অকারণে হাসা।
তোমার সবচে বড়ো ভুল ছিল
ভুল আমাকে ভালোবাসা।
ভুলে থাকা বুঝি খুব সহজ দা?
এইযে! দিনের পর দিন, মাস- বছর -সন্ধ্যা -ভোর চলে গ্যালো!
একবার ও তোমার প্রেম রেখে আমার ঘরে এলে না!
শুনেছি বেশ্যাদের ও ভালোবাসবার অধিকার আছে!
কবিত্ব বিকোয় চার আনা দরে!
আমার শাড়ির কুচি তো তারচেও কমে খোলে দা!
শুনেছি তুমি ঘরের গীতা আর কবিতা একসাথে বেচে দিয়েছো।..
কই! বাজারের মেয়ে হয়েও বাজারে তোমার কবিতার ভাঁজে আমার শরীর পেলাম না!
কে-গো? কে আছে তোমার গীতা কোরআন কবিতায়?
শুনেছি তুমি সওদা করো, দুটো আয়াতে একটা কবিতা!
আমি তোমায় আমার সারারাত দেবো, আমায় একটা তুমি সমেত ছন্দ দেবে?